সঙ্গতির আড়ালে
অসঙ্গতির অপ্রত্যাশিত আস্পর্ধা ।
গুন্জন ভেসে বেড়ায়
তপ্ত রোদ কাঠ ফাটা রাস্তায় ।
শুধু বন্ঞিত সহস্র সঙ্গতি
…..অকাল প্রয়াণের অভিপ্রায়ে ।।
তৃপ্ত আত্মাগুলো অতৃপ্তি খোঁজে
ফিরে আসতে চায়-
নিকৃষ্ট মানুষের ভীড়ে ।
যেখানে-
অন্যায়,অপরাধ,রাহাজানির
বিজিত গ্লানি ।
হুম, পার্থিব সুখিই যে সব ।।
ভাস্কর্যে ভাস্বর জনাব ।
কাকগুলো উড়ে এসে বসে
নির্লিপ্ত নষ্ট খাদ্যের তপ্ত
বর্জ্য ওনাদের ভিজিয়ে যায়..
বিধর্মী কর্মকান্ডকে তিরষ্কার্
ঐ নিষ্পাপ পক্ষীকূলের ।
অবিররত চলছে চলবে-
রক্তের লীলাখেলা……।।
শান্তির খোঁজে
যুদ্ধের নামে
ওরা খুঁজছে
– শান্তিধারা ।।
বাঁকা চোখের
কাজলী ললনার
নিদ্রিত চাহনীতে,
…..শরীরী ভাষায় ওদের
অবগাহন ।।
ওরা হিংসী সিংহী
ওরা জ্ঞানপাপী শয়তান
ওদের চোখ রক্তাঙ্গশূলী
ওরা কুকুরের বাঁকা লেজ ।।
“বুলেট কিংবা কবিতা”য়
শিরোনামহীনের গান,
রক্ত কিসের চুঁইয়ে পড়ে-
ফেলানীর পরিধান ।।
ওরা শুঁয়োরের উৎকট গন্ধ
ওরা সীমারের বাচ্চা
ওরা সীমান্তের ছুঁচো
ওরা কাঁটা গায়ে নুনের ছিটা ।।
BSF জংলী
তোরা মালালার ঈরষা ।।
22nd February 2013
=> বাহ্!
চুলের স্টাইল তো বালাই দিছোস!
বাবরের(বি এন পি’র সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) লাহান!
স্ট্রেইট খাড়া খাড়া! 🙂
=>> আরে কিসের স্টাইল?
বাল!!!
ছ্যাকা খাইছি!! 
=> কস কি মমিন?
কৃষ্ণচূড়া তো এমন মাইয়্যা না ।
ও তো তোরে জান-পরাণ দিয়া ঠাডা পরা ভালোবাসে!! 😮
=>> ধূর ব্যাটা!
কতায় কতায় হূদা কৃষ্ণচূড়ারে টানোছ!
আসলে অইছে কি-
সকালে উইঠ্যা দেহি আম্মার শরীর খারাপ;
তো আলুর ভর্তা রান্দার লইগ্যা চুলায় গরম পানি কইরা আলু হিদ্দ দিলাম!
এরই মাজে হঠাৎ পাতিলের ওপরে হাত পরলো!
আগে কহনো অভ্যাস নাই-বুঝোসই তো!
জব্বর ছ্যাকা খাইছি!
আর ছ্যাকায় হাতের জলুনিতে চুল ও খাড়া অইয়্যা গেছে!
( দোস্ত আমার কাহিনী হুইনা ডেমু টেরেনের গতিতে হাসতাছিল ।। )
=> হুম!
এইটুকুতে এই অবস্থা!
আমি তো ভাবতাছি কৃষ্ণচূড়ার কতা!
ছ্যাকাডা যদি অয় দিতো তাইলে তোর কি অবস্থা অইতো?
=>> হালা!
কতায় কতায় হূদা কৃষ্ণচূড়ারে টানোছ!
তয়-ছ্যাকাডা যদি অয় দিতো,
তাইলে মনে অয় মাতার চুল এতোক্ষণে একটাও থাকতো না! =D
( অতঃপর আমার ডেমু টেরেনের গতিতে হাসির পালা!!! )
কৃষ্ণচূড়া,
তুমি কি কপার(CU) আর
টেলুরিয়াম(TE) দিয়ে তৈরি?
নচেৎ তুমি এতো কিউট(CUTE) ক্যারে?
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
কৃষ্ণচূড়াকে ফোন দিলাম-
– কৃষ্ণচূড়া?
: উহু! #স্বপ্নচূড়া ! আপু ঘুমাচ্ছে!
– ও…
কেমন আছো স্বপ্নচূড়া ?
: আলহামদুলিল্লাহ!
কিছুক্ষন নী…র…ব…তা
– আমাকে জিজ্ঞেস করবে না, আমি কেমন আছি?
: ফর্মালিটি মেইন্টেইন করি না!
– কৃষ্ণচূড়া কোথায় তুমি ?
: আমি #স্বপ্নচূড়া ! আপুর ফোন নিয়ে আমি শপিংয়ে আসছি!
– ও…
রোযা রাখছো – আশা করি মাথায় কাপড় আছে!
: হুম!
– বাহ ! ফর্মালিটি মেইন্টেইন বুঝি?
টুট……..টুট………!!
কল ইন্ডেড!
ধুর, নেটওয়ার্ক ইদানীং যা প্রবলেম করে না ।।।
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
ভয়েজ চেন্জ করে আননোন নাম্বার থেকে ফোন দিলাম-
-হ্যালো কৃষ্ণচূড়া?
হুম! কে বলছেন প্লিজ?
-আমি সাগর ! 
(খানিক মস্তিষ্কের উপর চাপ প্রয়োগ)
চিনতে পারছি না, কোন সাগর? 
-আরে চিনো নাই?
আমি বঙ্গোপসাগর! 
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
আমার পথের ধারে
কিছু আচ্ছন্ন কালো মেঘ,
ডেকে বলি-বাছা
তোরা রোদ হ-শুষে নে মোর অশ্রু
নচেত্ বৃষ্টি হয়ে ভিজিয়ে যা এই শুকনো তনু………
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
অসম আবেগি মনের প্রস্থ
দুরন্ত যৌবনের দৈর্ঘ
অত্তপর-
অমাবস্যায় বাসর ক্ষেত্রফল…
পাবে না !!
ভালোবাসার অসিমতা
জ্যামিতিতে সয় না….
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
কিশোর হিসেবে জীবনের চরম এবং উত্তেজনাকর দিন পার করছি….
কৃষ্ণচূড়া প্রশ্ন ছুড়লো : একটি কথা জানতে চাইবো- সত্য এবং সরাসরি উত্তর দিবা?
হাস্যকর মুখটা ভোঁতা বানিয়ে সিরিয়াসনেস ভাব আনার অপচেষ্টার পর বলে উঠলাম :
হুম, বলো ! যাহা বলিব সত্য বলিব; সত্য বলি…….
(আমার কথা শেষ হবার আগেই) মেয়েটির পাল্টা প্রশ্ন: “তুমি কি আমায় ভালোবাসো?”
ফ্যালফ্যাল দৃষ্টিতে দিকে তাকিয়ে রইলাম !
কি উত্তর দেবো?
আমার Heart সদ্য ভূমিষ্ট হলো !!
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
– লোকটা কে?
-কোন লোকটা?
-কৃষ্ণচূড়া!
-আমার গার্লফ্রেন্ড!
-মানে?
-আমার হবু বউ!
-মানে?
-ভবিষ্যত জীবন-সঙ্গীনী!
-সত্যি…?তা ও থাকে কই?
-What do you mean by ”ও” ? Talk with enough respect about her!! আর দ্বিতীয়বার এই ভাবে কথা বললে তোরে কুইট্টাইলবাম! এবং তৃতীয়বার বললে অবরোধ আরো ১২ ঘণ্টা বাড়াইলবাম!
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
Physics ক্লাশ
Chapter-Wave (তরঙ্গ)
ম্যাম প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন- Vibration কি?
আমারা প্রশ্ন লুফে নিলাম,
অতঃপর মুখ বন্ধ উত্তর- BumBum…Bum…বুম… !!
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
নীরব ব্যথা-রাগ-অভিমান……
মনে দাগহীন কলংক,
আর অসীম চাহিদায় না পাওয়ার তীব্র জ্বালা!
সবকিছু-
ছুড়ে ফেলেছি ডাস্টবিনে!!
পবিত্র আনন্দের শুভেচ্ছা!
ঈদ মোবারক!
====================================================
<> !! <> <> !! <> <> !! <> <> !! <>
====================================================
অসময়ে ফোন-
তড়িঘড়ি Receive করে বললাম
-এক্সিডেন্ট হয়েছে ।। হাসপাতালে ।।
বলেই কল কেটে দিলাম ।
অতঃপর শুরু হলো কল বৃষ্টি ।
হাসপাতালে আছি ও ব্যাপারটা বুঝলোই না ।
মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো ।
কল আসছিলো আর কাটছিলাম ।
#SakiB কে নিয়েই তো ব্যস্ত!
ঘন্টাখানেক পরে হাসপাতাল থেকে বের হলাম ।
already 43 missed calls about an hour!
ফোন দিলাম-
-(অপরপ্রান্তে-হাউমাউ কান্নার ধ্বনি শুনলাম)
কি….হইছে….তোমার(ভাঙ্গা কন্ঠ)!!
: কিচ্ছু হয় নাই! তুমি কাঁদো কেনো?(প্রচন্ড ভয় পেলাম)
-তুমি নাকি এক্সিডেন্ট করছো?(হাউমাউ কান্না)
: আরে বোকা! বাইক এক্সিডেন্টে #SaKiB এর পা ভেঙ্গে গেছে!
তা নিয়েই এতোক্ষণ হাসপাতালে ব্যস্ত ছিলাম, তাই ফোন Receive করতে পারিনি ।
কেঁদো না প্লিজ! ব্যাপারটা তোমাকে বুঝিয়ে বলতে পারিনি!
কান ধরছি মাফ করে দাও!
আর কথা বলতে পারছিলাম না! কান্নাভেজা গলা ধরে আসছে!
Cauze-ভালোবাসা বোঝার বয়সই যে হয়নি আমার ।।
Md Din Islam's Blog 